DETAILS, FICTION AND ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Details, Fiction and ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Details, Fiction and ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

এই স্মার্ট ইরিগেশন সিস্টেম একবার সেটাপ করে নিলে, নিয়মিত সময় অনুযায়ী অটোম্যাটিক ভাবে গাছে পর্যাপ্ত পরিমান পানি পরে আবার পুনরায় অটোম্যাটিক ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।

পাতা কুঁকড়ে যাওয়া: ক্যালসিয়াম এর অভাবে মানি প্ল্যান্ট গাছের পাতা কুঁকড়ে হুকের মত হয়ে যায়,পাতার চূড়া (অগ্রভাগ) মারা যায়।

You end up picking the matters of one's interest and we will deliver you handpicked news and hottest updates determined by your decision.

পটিং মিডিয়া দিয়ে বক্স/টব ভরাট করা : সাধারণত নার্সারি থেকে গোবর মেশানো ভিটে মাটি সংগ্রহ করে তা গাছ রোপণের কাজে ব্যবহার করা হয়। যেহেতু ফসলি জমির মতো ছাদ বাগানে লাগানো গাছের শিকড় ছড়ানোর সুযোগ কম, এ জন্য ভালো মানের পটিং মিডিয়া দিয়ে এবং এ নিচের অংশে পানি নিষ্কাশন ও সহজভাবে গাছের শিকড় ছড়ানোর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। বক্সের বিভিন্ন স্তর যেভাবে উপযোগী করা যেতে পারে তা নি¤œরূপ :

Your browser isn’t supported any more. Update it to find the very best YouTube expertise and our hottest capabilities. Find out more

মালয়েশিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

জাত : ড্রাগন ফল আছে দুই রকমের­ টক স্বাদের ও মিষ্টি স্বাদের। মিষ্টি স্বাদের ফলবিশিষ্ট ড্রাগন ফলের আবার তিনটি প্রজাতি রয়েছে : লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া। এ প্রজাতির গাছের ফলের খোসার রঙ লাল, শাঁস সাদা। এ প্রজাতির ফলই বেশি দেখা যায়। কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। এ ফলের খোসা ও শাঁসের রঙ লাল। হলুদ ড্রাগন ফল। এ ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা।

ভারতবর্ষে সবচেয়ে বেশি ড্রগন গাছের চাষ করা হয় মহারাষ্ট্র, গুজরাট এবং রাজস্থানের কিছু এলাকায়। একই সময়ে, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলিতে প্রচুর সংখ্যক ড্রাগন ফলের চাষ করা হতো। তবে বর্তমানে ড্রাগন ফলের জনপ্রিয়তার কারনে সব স্থানেই এই ফলের চাষ করা হচ্ছে।

ড্রাগন ফলের কাটিং থেকে বা চারা গাছ রোপনের পর এক থেকে দেড় বছর বছরে ফল সংগ্রহ করা যায়। ফল যখন সবুজ থেকে সম্পূর্ণ লাল বা হলুদ রঙ ধারণ করবে তখন সংগ্রহ করতে হবে। গাছে ফুল ফোঁটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল চয়নযোগ্য হয়ে যায়। সম্পূর্ণ রাপান্তরিত হতে ২ মাস সময় লাগে।

তরমুজের ভিতরটা কী দিয়ে লাল করা হয় জানেন?

ড্রাগন ফলের চাষ বানিজ্যিক ভাবে যেমন লাভজনক তেমন রয়েছে এই ফলের অনেক উপকারিতা। চিরাচরিত ও গতানুগতিক চাষ থেকে বেরিয়ে এসে যে সব কৃষক বন্ধুরা নতুন এবং বিকল্প চাষ শুরু করেছেন, তারাই লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে যেমন ভারতবর্ষ এবং বাংলাদেশের বিভিন্য স্থানে মিষ্টি আঙ্গুর ফলের চাষ হচ্ছে, আপেলের চাষ হচ্ছে, কমলা লেবুর চাষ হচ্ছে, কাল গমের চাষ হচ্ছে, আরো অনেক…

কিউকারবিটস জাতীয় ফসলের পরাগায়ণজনিত সমস্যা রোধে হস্তপরাগায়ন করা প্রয়োজন। সাদা মাছি পোকা, জাবপোকা, ফলের মাছি পোকা, ডগা ও কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকা, লিফমাইনর ইত্যাদি ছাদ বাগানে খুব বেশি দেখা যায়। এগুলো দমন করার জন্য সঠিক নিয়মে ফেরোমন ট্রাপ ব্যবহার করতে হবে পাশাপাশি পরিমিত পরিমাণ তামাক পানি অথবা নিমতৈল অথবা সাবান পানি বা অন্যান্য জৈব get more info বালাইনাশক স্প্রে করতে হবে। ছাদ বাগান সম্পার্কিত যে কোন প্রয়োজনে স্থানীয় মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। য়

অঙ্গজ পদ্ধতি বা বীজের মাধ্যমে ড্রাগন ফলের বংশবিস্তার হয়ে থাকলেও মাতৃ গুনাগুণ বজাই রাখার জন্য অঙ্গজ পদ্ধতিতে অর্থাৎ কাটিং এর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই ভালো। কাটিং এর সফলতার হার প্রায় শতভাগ এবং তাড়াতাড়ি ধরে। কাটিং থেকে উৎপাদিত একটি গাছে ফল ধরতে ১২-১৮ মাস সময় লাগে। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখা ১ থেকে ১.

প্রচ্ছদ ফসল প্রশ্নোত্তর ভিডিও লগইন ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

Report this page